বুকটা কেঁপে উঠলো ঘটনাটি পড়ে

islamic history,history of islam,history,islam,history documentary,islam history,islamic,history of islam in urdu,history of islam in hindi,lost islam

Hello dear guest - Welcome to MR Laboratory . You have come to MR Laboratory for information about বুকটা কেঁপে উঠলো ঘটনাটি পড়ে Today I will conclude this article by discussing বুকটা কেঁপে উঠলো ঘটনাটি পড়ে in detail. Search Google to know more about বুকটা কেঁপে উঠলো ঘটনাটি পড়ে write বুকটা কেঁপে উঠলো ঘটনাটি পড়ে or click here mrlaboratory.com for visit. See the page Table of content for know the main topic of this article.

হযরত ফাতিমা (রাঃ) এর ইন্তেকাল (সম্পূর্ণ ঘটনা)
islam,islamic state,islamic,islamic post,islamic posts,bangla islamic post,islamic post every friday,islam (religion),islamic videos,islamic group,islamic music,islamic;,islamic center,what is the islamic ruling of post mortem of a body in islam,islami song,islamic gojol 2018,islamic tv like bbc,bangla islamic song,islamic banking (industry),opinion post,post,bangla islamic song 2018,muslim


হযরত আলী রাঃ,ফজরের নামাজ আদায় করার জন্য মসজিদে গেছেন ৷ এদিকে হযরত ফাতিমা রাঃআঃ,গায়ে অত্যান্ত জ্বর অবস্থায়৷ ঘরের সমস্ত কাজ, শেষ করেছেন ৷আলী রাঃ, মসজীদ থেকে এসে দেখে,ফাতিমা কাঁদতেছেন, আলী (রাঃ),প্রশ্ন করলেন,ও ফাতিমা তুমি কাঁদ কেন? ফাতিমা কোন উত্তর দিলেন না৷ ফাতিমা আরো জোরে জোরে কাঁদতে লাগলেন, আলী রাঃ কয়েকবার প্রশ্ন করার পরে, ফাতিমা রাঃ কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ও আলী,,,,,,,,আমি স্বপ্নের মধ্যে দেখতেছি,আমার আব্বাজান, হযরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্ সাঃ আমার ঘরের মধ্যে ঢুকে কি যেন তালাশ করতেছেন ঘর থেকে বাহির হওয়ার সময়, আমি পিছন দিক থেকে,আমার আব্বাজান কে ডাক দিলাম৷ ও আব্বাজান আপনি কি তালাশ করতেছেন? আব্বাজান মুহাম্মাদুর রা:(সঃ) বলতেছেন, ও আমার ফাতিমা, আমিতো তোমাকে তালাশ করতেছি, তোমাকে
নিয়ে যাওয়ার জন্য৷ আরো বললেনঃ ও আমার ফাতিমা,আজকে
তো তুমি রোজা রাখবা ৷ সাহরী করবা আলীর দস্তরখানায়, আর ইফতার করবা তোমার আব্বাজানের দস্তরখানায় ৷৷৷
আলী (রাঃ) এই স্বপ্ন শোনার পর, বুঝতে বাকী থাকলোনা, যে ফাতিমা আজকেই ইন্তেকাল করবেন৷ দুই জন আরো জোরে জোরে কাঁদতে লাগলেন৷ এই সময়ের মধ্যে হযরত হাসান হুসাইন (রাঃ) এসে জিজ্ঞাসা করতেছেন, ও আব্বাজান ও আম্মাজান আপনারা দু জন কাঁদেন কেন? ফাতিমার রাঃ এর একটা অভ্যাস ছিল, যখন হাসান হুসাইন রাঃ কোন কাজে বিরক্ত করতেন, তখন দু জনকে নানাজান এর কবরের কাছে যেতে বলতেন। আজকে ও ফাতিমা বলেন,তোমরা দুই ভাই এখন নানার কবরে কাছে চলে যাও, কবরের নিকট যাওয়ার সাথে সাথে,কবর থেকে আওয়াজ আসলো,ও আমার আদরের নাতীরা, এই মূহুর্তে তোমরা আমার কাছে কেন আসছো, আমার কাছে তো সব সময় আসতে পারবা, এখন যাও, যেয়ে মায়ের চেহারার দিকে তাকায়ে থাক, আজকের পরে তোমাদের মাকে আর পাবেনা৷ এই কথা শোনার পরে,দুই ভাই কাঁদতেছে আর দৌড়াতে দৌড়াতে আম্মার নিকট চলে গেলেন।
যেয়ে আম্মাকে বললেন যে, তোমরা দুই জন কেন কাঁদছো বুঝেছি, নানাজান আমাদেরকে বলে দিয়েছেন, আজকের দিনটা তোমার জন্য শেষ দিন, নানাজান তোমার চেহারার দিকে তাঁকিয়ে থাকার জন্য আমাদের কে বলেছেন। বিকেলের দিকে হজরত ফাতিমা (রাঃ) এর শরীর বেশি খারাপ হলো। তাকে বিছানাতে শোয়ানো হলো। ফাতিমা রাঃ মৃত্যুর পূর্বক্ষনে আলী রাঃ
কে,তিনটি কথা বলেন ৷
(০১) ও আলী যেদিন থেকে আমি আপনার ঘরে এসেছি, ঐ দিন থেকে নিয়ে, আজ পর্যন্ত আপনাকে আমি অনেক কষ্টট দিয়েছি,আলী আপনি যদি আমাকে ক্ষমা না করেন, তাহলে কিয়ামতের ময়দানে, আমি সন্তানের কারনে, (আমি মেয়ের কারনে) আমার আব্বাজান অনেক লজ্জীত হবেন। বলেন আপনি আমাকে ক্ষমা করলেন কি না,আলী রাঃ বলেন ও ফাতিমা, তুমি এসব কি বলতেছো, আমি আলী তো তোমার যোগ্য ছিলাম না, তোমার আব্বাজান দয়া করে মেহেরবানী করে তোমাকে আমার,,, কাছে বিয়ে দিয়েছেন,বিয়ের দিন থেকে নিয়ে আজ পর্যন্ত, আমি আলী তোমাকে কোনদিন ঠিকমত দুইবেলা খানা খাওয়াতে পারিনাই, ও ফাতিমা তুমি বল, আমাকে ক্ষমা করছো কি না, তুমি যদি আমাকে ক্ষমা না কর, তাহলে আমাকে ও কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে ৷
(০২) ও আলী আপনার সাথে আমার দ্বিতীয় কথা হল, আমি মারা যাওয়ার পরে, আপনি বিয়েকরে নিবেন, দুনিয়ার যে কোন মহিলাকে, আপনার পছন্দমত৷ আপনাকে আমি অনুমতি দিলাম। আর আমার বাচ্চা দুইটাকে, সপ্তাহে একটা দিন আপনার কোলের মধ্যে করে নিয়ে ঘুমাবেন।
(০৩) ও আলী আপনার সাথে আমার তৃতীয় কথা হল, হাসান হুসাইন যখন বালেগ হবে,তখন দুই ভাইকে আল্লাহর রাস্তায় সপর্দ করে দিবেন। এবং আমাকে রাতের বেলায় দাফন করবেন। হজরত আলী (রাঃ) বললেনঃ "তুমি নবীর মেয়ে। আমি সবখানে খবর দিয়ে তোমায় দাফন করবো।এতে সমস্যা কি? হজরত ফাতিমা (রাঃ) বললেনঃ "আামার কাফনের কাপড়ের ওপর দিয়ে সবাই অণুমান করবে যে, নবীর মেয়ে কতটুকু লম্বা ছিলো, কতটুকু সাস্হ ছিলো।
এতে আমার পর্দা ভঙ্গ হবে।"হজরত ফাতিমা (রাঃ) এর ইন্তেকালের পর তাঁর লাশের খাটিয়া বহন করার মানুষ মাত্র তিনজন। হজরত আলী (রাঃ) এবং শিশু হাসান ও হোসাইন (রাঃ)আনহুমা ৷ হজরত
আলী ভাবছিলেন যে, খাটিয়া বহন করার জন্য মানুষ আরও একজন প্রয়োজন তবেই চার কোনায় চার জন কাঁধে নিতে পারবেন। এমন সময় হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ) এলেন ও
খাটিয়ার এক কোনা বহন করলেন। হজরত আলী প্রশ্নকরলেন, ও
আবুজর আমি তো কাউকে বলিনাই, আপনি জানলেন কিভাবে ? হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ) বলেন,আমি আল্লাহর
রসুল (সঃ) কে স্বপ্নে দেখেছি। তিনি বললেন, হে আবু জর! আমার ফাতিমার লাশ বহন করার জন্য লোকের অভাব, তুমি তাড়া তাড়ি চলে যাও। ও আলী আমাকে তো হুজুরে আকরাম সঃ আসতে বলছেন ৷হযরত ফাতিমা রাঃ আনহা কে যখন কবরে নামাচ্ছেন, তখন হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ) কবরের কাছে গিয়ে কবরকে উদ্দেশ্য করে বললেন..........
..............................
আতাদরী মানিল্লাতী জি'না বিহা ইলায়কা? হে কবর, তুই কি জানিস, আজ তোর মধ্যে কাকে রাখছি?
[০১] হা-যিহী সায়্যিদাতু নিসায়ী আহলিল জান্নাতী ফা-তিমাতা
রাঃ আনহা,এটা জান্নাতের সকল মহিলাদের সর্দার,ফাতিমা (রাঃ)আনহা৷কবর থেকে কোন আওয়াজ নাই৷
[০২] হা-যিহী উম্মূল হাসনাইন রাঃ আনহুমা ,এটা হযরত হাসান হুসাইন এর আম্মা ৷ .........................এবার ও কবর থেকে
কোন আওয়াজ নাই।
[০৩] হা-যিহী ঝাউযাতু আলিয়্যিন কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহ্,
এটা হযরত আলী রাঃ এর স্ত্রী ৷................................এবার ও কবর থেকে কোন আওয়াজ নাই৷
[০৪] হা-যিহী বিনতু রসুলুল্লাহি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম,এটা,দো জাহানের বাদশাহের মেয়ে।........খবরদার কবর বেয়াদবী করবি না
""আল্লাহ্ তায়ালা কবরের জবান খুলে দিলেন, কবর বললঃ
【০১】আনা বায়তুয-যুলমাতি আমি অন্ধকার ঘর৷
【০২】আনা বায়তুদ-দূদাতী,আমি সাপ বিচ্ছ্যুর ঘর৷
【০৩】আনা বায়তুন-নফরাতী,আমি এমন একটি ঘর,
যার মধ্যে কোন বংশ পরিচয় কাজ হয়না......
"আমি দো জাহানের বাদশাহের মেয়ে
ফাতিমা কে চিনিনা,1
হজরত আলীর স্ত্রীকে চিনিনা,2
হাসান হোসাইনের আম্মাকে চিনিনা,3
জান্নাতের মহিলাদের সর্দারনীকে চিনিনা,4
আমি শুধু চিনি- ঈমান আর আমল

Note: Some images of this post have been collected from Google, Facebook and various sites. If anyone has any objections please comment - the image will be removed.

You are indeed a valued reader of MR Laboratory. Thank you so much for reading বুকটা কেঁপে উঠলো ঘটনাটি পড়ে article. Please let us know how you feel after reading this article.

Next post Previous post
There are no comments
Leave your comments about this post

Please comment in accordance with the policy - otherwise your comments will not be accepted.

comment url
,