ফেসবুকে যা কখনও পোস্ট করা উচিত নয়!!!

ফেসবুক বর্তমান সময়ের সবচেয়ে শক্তিশালী সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যম। বিস্ময়কর ব্যাপার হলাে, এই শক্তিশালী সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যমে এমন অনেকেই আছেন যারা না জেনে, না বুঝে অনেক বিষয় পােস্ট করে থাকেন, শেয়ার করে থাকেন অনেক ছবি। এরা জানেন না, ফেসবুকে কী পােস্ট করা উচিত আর কী পােস্ট করা উচিত নয়। তেমনই জানেন না ফেসবুকে কী শেয়ার করা উচিত আর কী করা উচিত নয়। এ ধরনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টধারীদের উদ্দেশে এ টিটোরিয়ালের অবতারণা। পার্সোনাল ও ফিন্যান্সিয়াল সিকিউরিটিতে ডাটা ফিক্সড করা যখন ফেসবুকে থাকবেন, তখন কোনাে অবস্থাতেই আপনার পার্সোনাল অ্যাড্রেস, টেলিফোন নাম্বার, জন্মের সাল, মায়ের মেইডেন নাম অথবা এ ধরনের অন্য কোনাে তথ্য, যা অপরাধীরা আপনার আইডেন্টিটি চুরি করতে ব্যবহার করতে পারে। অনলাইনে আপনার পােস্ট করা এসব তথ্য-উপাত্ত হামলাকারীদের জন্য খুব সহজ করে দিয়েছে আইডেন্টিটি চুরি করতে। সুতরাং নিজেকে রক্ষা করুন এবং এ ধরনের কাজ আর কখনই করবেন না, যাতে সহজে আইডেন্টিটি চুরি হয়ে যেতে পারে। পাসওয়ার্ডের লক্ষণ এমন কিছু পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন, যা হ্যাকারদের কাছে আপনার পাসওয়ার্ডের সম্ভাব্য লক্ষণ হতে পারে। আপনার অনলাইন সিকিউরিটি প্রােটেক্ট করার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলাে এমন তথ্য পােস্ট করা এড়িয়ে যাওয়া, যা আপনার ব্যবহার করা পাসওয়ার্ডের ইঙ্গিত হতে পারে অথবা সিকিউরিটি সার্ভিসের প্রশ্নের উত্তরে আপনি যা বলেছিলেন। এরপরও যদি অনিরাপদ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন, তাহলে নিজে নিজে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার সেট করুন। আপনার শৈশবের পােষা প্রাণী, যে শহর থেকে বড় হয়েছেন তার নাম, অথবা আপনার প্রথম বন্ধু বা বান্ধবীর নাম ইত্যাদি সম্পর্কে অহেতুক পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। কেননা, হ্যাকারেরা এসব তথ্য বারবার ব্যবহার করে তাদের হীন উদ্দেশ্য হাসিল করতে চেষ্টা করে। সত্যিকার অর্থে বলা যায়, স্যোশাল নেটওয়ার্ক এসব তথ্য মােটেও জানতে চায় না। সুতরাং, ফেসবুকে এসব তথ্য প্রদান করা থেকে বিরত থাকুন। লােকেশন সম্পর্কে তথ্য ফেসবুকে থাকা অবস্থায় আপনার লােকেশন সম্পর্কে তথ্য দিয়ে পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। যদি আপনার প্রাইভেসি সেটিং সম্পর্কে সতর্ক না থাকেন, তাহলে যখনই আপনার ছবি আপলােড করবেন অথবা আপনার চিন্তা-ভাবনা পােস্ট করবেন তখন অসতর্কভাবে আপনার লােকেশন সবার কাছে উন্মােচিত হয়ে যাবে। আপনাকে ট্র্যাক করতে পারে এমন কাউকে প্রতিহত করতে যদি চান, তাহলে আপনার লােকেশন তুলে ধরা থেকে বিরত থাকুন। আপনি যে বাসায় নেই, তা খুব সহজেই হ্যাকারেরা বুঝতে পারবে, যদি বিমানবন্দর অথবা অন্য কোনাে অবকাশ কেন্দ্র থেকে কোনাে পােস্ট করে থাকেন। ভ্রমণের পরিকল্পনা করা ঘর খালি করে শহরের বাইরে ভ্রমণ করার পরিকল্পনা বিশ্ববাসীকে জানানাের অভিপ্রায় মােটেও ভালাে ধারণা হিসেবে গণ্য করা যায় না। হ্যাকারেরা বা অপরাধীরা শিকার ধরার জন্য সব সময় স্যোশাল নেটওয়ার্কে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে থাকে। সম্ভাব্য টার্গেটকে কখন শিকার করতে হবে তা বােঝার জন্য অপরাধীরা সব সময় স্যোশাল নেওয়ার্কে তীক্ষ নজর রাখে। সুতরাং ভ্রমণসংশ্লিষ্ট তথ্য জানিয়ে কোনাে পােস্ট দেয়া মােটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কেননা, আপনার অনুপস্থিতিতে হ্যাকারেরা তাদের লক্ষ্য হাসিলের জন্য তৎপর হয়ে উঠবে। মনোযোগ প্রার্থনা করে পােস্ট অস্পষ্ট পােস্ট যেগুলাে বিশেষভাবে কাউকে জিজ্ঞেস করছে, যেমন - “what's wrong?” বা “what happened?” বা “what's the good news" ইত্যাদি সম্পূর্ণ ধরনের বাজে কিছু পােস্ট, যা মূলত অন্যদের মনােযােগ আকৃষ্ট বা কমপ্লিমেন্ট আদায়ের চেষ্টা করে। অস্পষ্ট পােস্ট দেখতে কেউ পছন্দ করেন না, যেমন ব্যাপকভাবে প্রচলিত “worst day ever" অথবা “best day eve" ইত্যাদি। আমাদের খেয়াল রাখা উচিত, কেউ অস্পষ্ট পােস্ট প্রত্যাশা করে না। ফেসবুক ফ্রেন্ডদের প্রতি সুবিবেচক হওয়া উচিত এবং কখনও তাদেরকে কোনাে বিষয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় রেখে দেবেন না। আবার যদি কারও মনােযােগ আকর্ষণ করার জন্য কোনাে পােস্ট রাইট করেন, তাহলে ভেবে দেখুন তা শেয়ার করা ঠিক হবে কিনা। একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য বা সম্পর্ক অথবা মেডিক্যাল রিপাের্ট শেয়ার না করা হতে পারে আপনি অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন, ডাক্তারের কাছ থেকে খারাপ কোনাে রিপাের্ট পেলেন অথবা আপনার পরিকল্পনায় বন্ধুরা কীভাবে আপনাকে নিরুৎসাহী করলাে ইত্যাদি একান্তই বক্তিগত ডিটেলস, কোনােভাবে সবার সাথে শেয়ার করা ঠিক হবে না। তবে আপনার জীবনে কী ঘটতে যাচ্ছে, তা শেয়ার করা যেতে পারে। তবে সম্প্রসারিত স্যোশাল নেটওয়ার্কে সব কিছু শেয়ার করার প্রয়ােজনীয়তা বােধ করা ঠিক নয়, বিশেষ করে যেগুলাে ঘৃণ্য, জঘন্য। সব সময় মনে রাখতে হবে, আপনার করা পােস্ট অফিসের সহকর্মী, বসসহ সবাই দেখতে পারবে। সুতরাং ফেসবুকে এ ধরনের পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। ফেসবুকে নিজের ও বন্ধুদের লজ্জাকর ছবি পােস্ট করা থেকে বিরত থাকা মনে রাখা দরকার, ফেসবুক আপনার নিজের ও বন্ধুদের আপত্তিকর অথবা লজ্জাকর ছবি শেয়ার করার ক্ষেত্র নয়। আপনার নিজের অথবা বন্ধুর কোনাে শ্রি এবং অনাকর্ষণীয় ছবি অথবা কোনাে একবারে আপনার এক সিরিজ স্ন্যাপট-যাই হােক না কেন, এ ধরনের ছবি কোনােভাবে কোনাে অবস্থাতেই পােস্ট করা উচিত নয়। কেননা, এসব ছবি আপনার সম্পর্কে অথবা অন্যদের সম্পর্কে আপনাকে খারাপ ধারণা দেবে। এগুলাে পােস্ট করার অর্থ হচ্ছে- যারা আপনার প্রােফাইল ঘুরে বেড়ায়, তাদের কাছে আপনার সম্পর্কে ভুল ম্যাসেজ সেন্ড করার সেরা উপায়। সুতরাং বর্তমানে ফটো শেয়ার করা ও সহজে ভাইরাল হওয়ার সুযােগ করে দেয়। কিছু কিছু বিষয় আছে, যা আপনার আপলােড করা ফটোকে কেন্দ্র করে ঘটুক তা সম্ভবত আপনি চান না। আপনার শিশুসন্তানদের অথবা বন্ধুদের শিশুসন্তানদের ফটো পােস্ট করা থেকে বিরত থাকা। আজকাল শিশু অপহরণ অনেক বেড়ে গেছে। সম্ভব হলে আপনার শিশুসন্তানদের অথবা বন্ধুদের শিশুসন্তানদের ছবি পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। আজকাল অনেক শিশুই বেড়ে উঠছে সক্রিয় ইনস্টাগ্রাম, হ্যাশট্যাগ অথবা ডজনের বেশি ফেসবুক ফটো অ্যালবামের অ্যাক্টিভিটিসহ। কিন্তু অভিভাবকেরা কখনই বিবেচনা করেন না যে এসব ছবি আসলে কতটুকু প্রাইভেট অথবা পাবলিক। অনুরূপভাবে ধরে নিতে পারেন, ফেসবুকে আপনার পােস্ট করা অন্যান্য ছবিও প্রায় পাবলিক হয়ে যায়। শিশুদের ছবি পােস্ট করার আগে অভিভাবকদের কাছে অনুমতি নেয়া উচিত। যদি কোনাে ছবি পােস্ট করেন, তাহলে শিশুর ভৌগােলিক তথ্য অর্থাৎ জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন, কোন স্কুলে পড়াশােনা করে, কখন স্কুলে যায় এবং প্রকৃত পূর্ণ নাম যুক্ত করা এড়িয়ে যান। যেসব ছবি প্রাইভেট করবেন আপনি প্রাইভেট করে রাখতে চান এমন ছবি শেয়ার করার জন্য ফেসবুক ম্যাসেজ মােটেও একটি ভালাে ক্ষেত্র নয়। ফেসবুকে নগ্ন ছবি পােস্ট করা এক সাধারণ জ্ঞান। মনে রাখা দরকার, ম্যাসেজের মাধ্যমেও স্যোশাল নেটওয়ার্কে সেগুলাে সেন্ড না করা ভালাে। আপনি সত্যি সত্যিই অনলাইনে যেসব ছবি পােস্ট করতে না চান, তাহলে সেগুলাে কারও কাছে সেন্ড করবেন না অথবা কোনােভাবে আপলােড করবেন না। MR Laboratory Public blog আমাদের এই ব্লগে আপনি ও লিখতে পারবেন । এর জন্য আপনি আপনার লিখা আমাদেরকে ইমেইল করতে পারেন । অথবা আমাদের একজন সদস্য হয়ে ও পোস্ট করতে পারবেন । আমাদের ওয়েবসাইট এর সদস্য হতে চাইলে ভিসিট করুন । আপ্বনার লিখা অবস্যয় শিক্ষনীয় হতে হবে । আমাদের ইমেইল ঠিকানা [email protected]

Hello dear guest - Welcome to MR Laboratory . You have come to MR Laboratory for information about ফেসবুকে যা কখনও পোস্ট করা উচিত নয়!!! Today I will conclude this article by discussing ফেসবুকে যা কখনও পোস্ট করা উচিত নয়!!! in detail. Search Google to know more about ফেসবুকে যা কখনও পোস্ট করা উচিত নয়!!! write ফেসবুকে যা কখনও পোস্ট করা উচিত নয়!!! or click here mrlaboratory.com for visit. See the page Table of content for know the main topic of this article.

ফেসবুক বর্তমান সময়ের সবচেয়ে শক্তিশালী সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যম। বিস্ময়কর ব্যাপার হলাে, এই শক্তিশালী সামাজিক যােগাযােগ মাধ্যমে এমন অনেকেই আছেন যারা না জেনে, না বুঝে অনেক বিষয় পােস্ট করে থাকেন, শেয়ার করে থাকেন অনেক ছবি। এরা জানেন না, ফেসবুকে কী পােস্ট করা উচিত আর কী পােস্ট করা উচিত নয়। তেমনই জানেন না ফেসবুকে কী শেয়ার করা উচিত আর কী করা উচিত নয়। এ ধরনের ফেসবুক অ্যাকাউন্টধারীদের উদ্দেশে এ টিটোরিয়ালের অবতারণা।

পার্সোনাল ও ফিন্যান্সিয়াল সিকিউরিটিতে ডাটা ফিক্সড করা
যখন ফেসবুকে থাকবেন, তখন কোনাে অবস্থাতেই আপনার পার্সোনাল অ্যাড্রেস, টেলিফোন নাম্বার, জন্মের সাল, মায়ের মেইডেন নাম অথবা এ ধরনের অন্য কোনাে তথ্য, যা অপরাধীরা আপনার আইডেন্টিটি চুরি করতে ব্যবহার করতে পারে। অনলাইনে আপনার পােস্ট করা এসব তথ্য-উপাত্ত হামলাকারীদের জন্য খুব সহজ করে দিয়েছে আইডেন্টিটি চুরি করতে। সুতরাং নিজেকে রক্ষা করুন এবং এ ধরনের কাজ আর কখনই করবেন না, যাতে সহজে আইডেন্টিটি চুরি হয়ে যেতে পারে।



পাসওয়ার্ডের লক্ষণ
এমন কিছু পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন, যা হ্যাকারদের কাছে আপনার পাসওয়ার্ডের সম্ভাব্য লক্ষণ হতে পারে। আপনার অনলাইন সিকিউরিটি প্রােটেক্ট করার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলাে এমন তথ্য পােস্ট করা এড়িয়ে যাওয়া, যা আপনার ব্যবহার করা পাসওয়ার্ডের ইঙ্গিত হতে পারে অথবা সিকিউরিটি সার্ভিসের প্রশ্নের উত্তরে আপনি যা বলেছিলেন। এরপরও যদি অনিরাপদ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন, তাহলে নিজে নিজে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার সেট করুন। আপনার শৈশবের পােষা প্রাণী, যে শহর থেকে বড় হয়েছেন তার নাম, অথবা আপনার প্রথম বন্ধু বা বান্ধবীর নাম ইত্যাদি সম্পর্কে অহেতুক পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। কেননা, হ্যাকারেরা এসব তথ্য বারবার ব্যবহার করে তাদের হীন উদ্দেশ্য হাসিল করতে চেষ্টা করে। সত্যিকার অর্থে বলা যায়, স্যোশাল নেটওয়ার্ক এসব তথ্য মােটেও জানতে চায় না। সুতরাং, ফেসবুকে এসব তথ্য প্রদান করা থেকে বিরত থাকুন।

লােকেশন সম্পর্কে তথ্য
ফেসবুকে থাকা অবস্থায় আপনার লােকেশন সম্পর্কে তথ্য দিয়ে পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। যদি আপনার প্রাইভেসি সেটিং সম্পর্কে সতর্ক না থাকেন, তাহলে যখনই আপনার ছবি আপলােড করবেন অথবা আপনার চিন্তা-ভাবনা পােস্ট করবেন তখন অসতর্কভাবে আপনার লােকেশন সবার কাছে উন্মােচিত হয়ে যাবে। আপনাকে ট্র্যাক করতে পারে এমন কাউকে প্রতিহত করতে যদি চান, তাহলে আপনার লােকেশন তুলে ধরা থেকে বিরত থাকুন। আপনি যে বাসায় নেই, তা খুব সহজেই হ্যাকারেরা বুঝতে পারবে, যদি বিমানবন্দর অথবা অন্য কোনাে অবকাশ কেন্দ্র থেকে কোনাে পােস্ট করে থাকেন।

ভ্রমণের পরিকল্পনা করা
ঘর খালি করে শহরের বাইরে ভ্রমণ করার পরিকল্পনা বিশ্ববাসীকে জানানাের অভিপ্রায় মােটেও ভালাে ধারণা হিসেবে গণ্য করা যায় না। হ্যাকারেরা বা অপরাধীরা শিকার ধরার জন্য সব সময় স্যোশাল নেটওয়ার্কে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে থাকে। সম্ভাব্য টার্গেটকে কখন শিকার করতে হবে তা বােঝার জন্য অপরাধীরা সব সময় স্যোশাল নেওয়ার্কে তীক্ষ নজর রাখে। সুতরাং ভ্রমণসংশ্লিষ্ট তথ্য জানিয়ে কোনাে পােস্ট দেয়া মােটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কেননা, আপনার অনুপস্থিতিতে হ্যাকারেরা তাদের লক্ষ্য হাসিলের জন্য তৎপর হয়ে উঠবে।

মনোযোগ প্রার্থনা করে পােস্ট
অস্পষ্ট পােস্ট যেগুলাে বিশেষভাবে কাউকে জিজ্ঞেস করছে, যেমন - “what's wrong?” বা “what happened?” বা “what's the good news" ইত্যাদি সম্পূর্ণ ধরনের বাজে কিছু পােস্ট, যা মূলত অন্যদের মনােযােগ আকৃষ্ট বা কমপ্লিমেন্ট আদায়ের চেষ্টা করে। অস্পষ্ট পােস্ট দেখতে কেউ পছন্দ করেন না, যেমন ব্যাপকভাবে প্রচলিত “worst day ever" অথবা “best day eve" ইত্যাদি। আমাদের খেয়াল রাখা উচিত, কেউ অস্পষ্ট পােস্ট প্রত্যাশা করে না। ফেসবুক ফ্রেন্ডদের প্রতি সুবিবেচক হওয়া উচিত এবং কখনও তাদেরকে কোনাে বিষয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় রেখে দেবেন না। আবার যদি কারও মনােযােগ আকর্ষণ করার জন্য কোনাে পােস্ট রাইট করেন, তাহলে ভেবে দেখুন তা শেয়ার করা ঠিক হবে কিনা।

একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য বা সম্পর্ক অথবা মেডিক্যাল রিপাের্ট শেয়ার না করা
হতে পারে আপনি অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন, ডাক্তারের কাছ থেকে খারাপ কোনাে রিপাের্ট পেলেন অথবা আপনার পরিকল্পনায় বন্ধুরা কীভাবে আপনাকে নিরুৎসাহী করলাে ইত্যাদি একান্তই বক্তিগত ডিটেলস, কোনােভাবে সবার সাথে শেয়ার করা ঠিক হবে না। তবে আপনার জীবনে কী ঘটতে যাচ্ছে, তা শেয়ার করা যেতে পারে। তবে সম্প্রসারিত স্যোশাল নেটওয়ার্কে সব কিছু শেয়ার করার প্রয়ােজনীয়তা বােধ করা ঠিক নয়, বিশেষ করে যেগুলাে ঘৃণ্য, জঘন্য। সব সময় মনে রাখতে হবে, আপনার করা পােস্ট অফিসের সহকর্মী, বসসহ সবাই দেখতে পারবে। সুতরাং ফেসবুকে এ ধরনের পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।

ফেসবুকে নিজের ও বন্ধুদের লজ্জাকর ছবি পােস্ট করা থেকে বিরত থাকা
মনে রাখা দরকার, ফেসবুক আপনার নিজের ও বন্ধুদের আপত্তিকর অথবা লজ্জাকর ছবি শেয়ার করার ক্ষেত্র নয়। আপনার নিজের অথবা বন্ধুর কোনাে শ্রি এবং অনাকর্ষণীয় ছবি অথবা কোনাে একবারে আপনার এক সিরিজ স্ন্যাপট-যাই হােক না কেন, এ ধরনের ছবি কোনােভাবে কোনাে অবস্থাতেই পােস্ট করা উচিত নয়। কেননা, এসব ছবি আপনার সম্পর্কে অথবা অন্যদের সম্পর্কে আপনাকে খারাপ ধারণা দেবে। এগুলাে পােস্ট করার অর্থ হচ্ছে- যারা আপনার প্রােফাইল ঘুরে বেড়ায়, তাদের কাছে আপনার সম্পর্কে ভুল ম্যাসেজ সেন্ড করার সেরা উপায়। সুতরাং বর্তমানে ফটো শেয়ার করা ও সহজে ভাইরাল হওয়ার সুযােগ করে দেয়। কিছু কিছু বিষয় আছে, যা আপনার আপলােড করা ফটোকে কেন্দ্র করে ঘটুক তা সম্ভবত আপনি চান না।

আপনার শিশুসন্তানদের অথবা বন্ধুদের শিশুসন্তানদের ফটো পােস্ট করা থেকে বিরত থাকা।
আজকাল শিশু অপহরণ অনেক বেড়ে গেছে। সম্ভব হলে আপনার শিশুসন্তানদের অথবা বন্ধুদের শিশুসন্তানদের ছবি পােস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। আজকাল অনেক শিশুই বেড়ে উঠছে সক্রিয় ইনস্টাগ্রাম, হ্যাশট্যাগ অথবা ডজনের বেশি ফেসবুক ফটো অ্যালবামের অ্যাক্টিভিটিসহ। কিন্তু অভিভাবকেরা কখনই বিবেচনা করেন না যে এসব ছবি আসলে কতটুকু প্রাইভেট অথবা পাবলিক। অনুরূপভাবে ধরে নিতে পারেন, ফেসবুকে আপনার পােস্ট করা অন্যান্য ছবিও প্রায় পাবলিক হয়ে যায়। শিশুদের ছবি পােস্ট করার আগে অভিভাবকদের কাছে অনুমতি নেয়া উচিত। যদি কোনাে ছবি পােস্ট করেন, তাহলে শিশুর ভৌগােলিক তথ্য অর্থাৎ জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন, কোন স্কুলে পড়াশােনা করে, কখন স্কুলে যায় এবং প্রকৃত পূর্ণ নাম যুক্ত করা এড়িয়ে যান।

যেসব ছবি প্রাইভেট করবেন
আপনি প্রাইভেট করে রাখতে চান এমন ছবি শেয়ার করার জন্য ফেসবুক ম্যাসেজ মােটেও একটি ভালাে ক্ষেত্র নয়। ফেসবুকে নগ্ন ছবি পােস্ট করা এক সাধারণ জ্ঞান। মনে রাখা দরকার, ম্যাসেজের মাধ্যমেও স্যোশাল নেটওয়ার্কে সেগুলাে সেন্ড না করা ভালাে। আপনি সত্যি সত্যিই অনলাইনে যেসব ছবি পােস্ট করতে না চান, তাহলে সেগুলাে কারও কাছে সেন্ড করবেন না অথবা কোনােভাবে আপলােড করবেন না। MR Laboratory Public blog

আমাদের এই ব্লগে আপনি ও  লিখতে পারবেন । এর জন্য আপনি আপনার লিখা আমাদেরকে ইমেইল করতে পারেন । অথবা আমাদের একজন সদস্য হয়ে ও পোস্ট করতে পারবেন । আমাদের ওয়েবসাইট এর সদস্য হতে চাইলে ভিসিট করুন । আপ্বনার লিখা অবস্যয় শিক্ষনীয় হতে হবে । আমাদের ইমেইল ঠিকানা [email protected]


Note: Some images of this post have been collected from Google, Facebook and various sites. If anyone has any objections please comment - the image will be removed.

You are indeed a valued reader of MR Laboratory. Thank you so much for reading ফেসবুকে যা কখনও পোস্ট করা উচিত নয়!!! article. Please let us know how you feel after reading this article.

Next post Previous post
There are no comments
Leave your comments about this post

Please comment in accordance with the policy - otherwise your comments will not be accepted.

comment url